খালাস পেয়ে গিয়াস উদ্দিন মামুন বললেন, শুকরিয়া আল্লাহর কাছে শুকরিয়া

জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে হাইকোর্টের দেওয়া খালাসের রায় বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ।

আজ (বৃহস্পতিবার) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ৫ সদস্যের আপিল বিভাগ এ রায় দেন। গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী ফিদা এম কামাল, আর দুদকের পক্ষে শুনানি করেন আসিফ হোসেন।

রায়ের পর সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন গিয়াস উদ্দিন আল মামুন। খালাস পেয়ে তিনি বললেন, ‘শুকরিয়া, আল্লাহর কাছে শুকরিয়া।’

২০০৭ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি দুদকের নোটিশের পরিপ্রেক্ষিতে সম্পদের হিসাব দাখিল না করায় একই সালের ৮ মে দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ ইব্রাহিম ক্যান্টনমেন্ট থানায় এ মামলা করেন। মামলায় গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের বিরুদ্ধে ১০১ কোটি ৭৩ লাখ ৭৩ হাজার ৩শ ৬৯ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়।

এ মামলায় ২০০৮ সালের ২৭ মার্চ বিচারিক আদালত মামুনকে ১০ বছরের কারাদণ্ড এবং ১০ লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের দণ্ড দেন।

ওই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করলে বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও আবু তাহের মো. সাইফুর রহমানের বেঞ্চে ২০১২ সালের ৩০ জুলাই খালাস পান মামুন। পরে এ মামলায় আপিল বিভাগে যায় দুদক।