রাজধানীর উত্তরায় প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় এখন পর্যন্ত তিনজনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত হওয়া গেছে। এছাড়াও দুর্ঘটনায় ৬০ জনকে উদ্ধার করে ইতোমধ্যে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে ২৮ জনকে। ঘটনাস্থলে উদ্ধারকাজ চলছে।
সোমবার (২১ জুলাই) বেলা ১টার পর এ বিমান বিধ্বস্ত হয় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে। ইনস্টিটিউটের ভর্তি তালিকায় এই ২৮ জনের নাম রয়েছে। তারা হলেন—শামীম ইউসুফ (১৪), মাহিন (১৫), আবিদ (১৭), রফি বড়ুয়া (২১), সায়েম (১২), সায়েম ইউসুফ (১৪), মুনতাহা (১১), নাফি () মেহেরিন(১২), আয়মান (১০), জায়েনা (১৩), ইমন(১৭), রোহান (১৪), আবিদ (৯), আশরাফ (৩৭), ইউশা (১১), পায়েল (১২), আলবেরা (১০), তাসমিয়া (১৫), মাহিয়া (), অয়ন (১৪), ফয়াজ (১৪), মাসুমা (৩৮), মাহাতা (১৪), শামীম, জাকির (৫৫), নিলয় (১৪), সামিয়া।
আরও পড়ুনঃউত্তরায় বিমান বিধ্বস্তে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬,বার্ন ইউনিটে ভর্তি ৭০
এর আগে, দুপুর ১টা ১৮ মিনিটের দিকে উত্তরার দিয়াবাড়ীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমান বাহিনীর এফ-৭ বিজিআই(৭০১) মডেলের প্রশিক্ষণ বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। আছড়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিমানটিতে আগুন ধরে যায়। বিমানে ছিলেন ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর এফ-৭ বিজিআই(৭০১) প্রশিক্ষণ বিমানটি উত্তরায় বিধ্বস্ত হয়। বিমানটি দুপুর ১টা ৬ মিনিটে উড্ডয়ন করেছিল। এর ১২ মিনিটের মাথায় ১টা ১৮ মিনিটে উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়।
দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৬ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। দুর্ঘটনার পর ইতোমধ্যে অন্তত শতাধিক শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এরমধ্যে ৭০ জনকে উদ্ধার করে ইতোমধ্যে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে নেওয়া হয়েছে। দগ্ধদের বেশিরভাগই শিক্ষার্থী
এধরনের খবর পড়তে ভিজিট করুন সোনালি বাংলা নিউজ