পাঠাও পে ব্যবহার করে ব্যবহারকারীরা বেশ কিছু সুবিধা উপভোগ করতে পারেন। এর মাধ্যমে রাইড কেনা, খাবার অর্ডার করা, এবং বন্ধুদের সাথে বিল ভাগ করা বা টাকা পাঠানোর মতো কাজগুলো খুব সহজে করা যায়। এছাড়াও, পাঠাও পে ব্যবহার করে পেমেন্ট করলে ক্যাশব্যাক পাওয়ার সুযোগ থাকে। পাঠাও পে একটি নিরাপদ এবং ঝামেলামুক্ত ডিজিটাল পেমেন্ট প্ল্যাটফর্ম, যা ব্যবহারকারীদের জন্য পেমেন্ট প্রক্রিয়াকে আরও সহজ করে তোলে।
পাঠাও পে ব্যবহারের কিছু উল্লেখযোগ্য সুবিধা নিচে উল্লেখ করা হলো:
দ্রুত ও সহজ পেমেন্ট:
পাঠাও পে ব্যবহার করে দ্রুত এবং সহজে পেমেন্ট করা যায়, যা সময় সাশ্রয় করে।
ক্যাশব্যাক ও ডিসকাউন্ট:
পাঠাও পে ব্যবহারের মাধ্যমে বিভিন্ন অফার এবং ডিসকাউন্ট পাওয়া যায়, যা ব্যবহারকারীদের জন্য সাশ্রয়ী হতে পারে।
ঝামেলামুক্ত লেনদেন:
পাঠাও পে একটি নিরাপদ এবং ঝামেলামুক্ত ডিজিটাল পেমেন্ট প্ল্যাটফর্ম, যা ব্যবহারকারীদের জন্য পেমেন্ট প্রক্রিয়াকে আরও সহজ করে তোলে।
স্প্লিট পে সুবিধা:
একাধিক ব্যবহারকারীর মধ্যে বিল ভাগ করার জন্য স্প্লিট পে ফিচারটি বেশ উপযোগী।
ব্যালেন্স ট্রান্সফার:
ব্যবহারকারীরা খুব সহজেই একে অপরের সাথে ব্যালেন্স ট্রান্সফার করতে পারে।
পিন ছাড়াই পেমেন্ট:
কিছু নির্দিষ্ট পরিমাণে পেমেন্ট করার জন্য পিন ছাড়াই এনএফসি’র মাধ্যমে ট্যাপ করে পেমেন্ট করা যায়।
আন্তর্জাতিক পেমেন্ট:
বর্তমানে, পাঠাও পে ব্যবহার করে আন্তর্জাতিকভাবে কেনাকাটা এবং পেমেন্ট করার সুযোগ সীমিত, তবে ভবিষ্যতে এই সুবিধা যুক্ত হতে পারে।
আরও বিস্তারিত জানতে, এখনই ডাউনলোড করুন পাঠাও অ্যাপ এবং সাইন আপ করুন পাঠাও পে-তে. লিংক: https://pathao.go.link/gTuDn.
২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত পাঠাও, এমন একটি ডিজিটাল প্লাটফর্ম তৈরি করছে যা অনেক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে দেওয়ার পাশাপাশি সবার দৈনন্দিন জীবনের একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাইড শেয়ারিং, ফুড ডেলিভারি এবং ই-কমার্স লজিস্টিকসে পাঠাও শীর্ষস্থানে রয়েছে। ১০ মিলিয়নেরও বেশি ব্যবহারকারী, ৩ লাখ ড্রাইভার ও ডেলিভারি এজেন্ট, ২ লাখ মার্চেন্ট এবং ১০ হোটেল রেস্টুরেন্ট নিয়ে পরিচালনা করছে পাঠাও। প্ল্যাটফর্মটি বাংলাদেশে ৫ লাখেরও বেশি কাজের সুযোগ তৈরি করেছে, যা দেশের ডিজিটাল অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে।